এখন বাংলাদেশে এসেছে জুম এর মত বৈঠক অ্যাপ

বাংলাদেশ গত 2020 সালে অনলাইন মিটিং এবং অনলাইন ক্লাস সহ নানা রকম ভিডিও কনফারেন্স এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়েছে জুম অ্যাপ। জুম এর চাহিদা বাড়ায় বাংলাদেশের তৈরি করা হয়েছে জুম এর মতই বৈঠক নামক একটি ভিডিও কনফারেন্সিং অ্যাপ।

এখন বাংলাদেশে এসেছে জুম এর মত বৈঠক অ্যাপ

শীঘ্রই এই অ্যাপস এর বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু হচ্ছে বলে জানান তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক দশই মার্চ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ক্রিয়েটিভ মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রি স্কিলস কাউন্সিল-এ আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে তিনি একথা জানান।

বর্তমানে বিশ্বের সাথে একসাথে কাজ মিলিয়ে চলার জন্য এবং দেশের উন্নতিতে জোর দিয়েছে সরকার এবং পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে উন্নত করা হচ্ছে প্রতিনিয়ত।

এছাড়াও হোয়াটসঅ্যাপের মতো মেসেজিং অ্যাপ আলাপন তৈরি করেছে বাংলাদেশি তরুণ রা এবং এটাকে হোয়াটসঅ্যাপের মতো জনপ্রিয় করার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ সরকার।


প্রযুক্তি বিশ্ব বাংলাদেশী তরুণীরা তাদের দক্ষতা এবং মেধাবী বদলে দিতে পারে। এছাড়াও মুজিব আমার পিতা নামক একটি এনিমেশন মুভি তৈরি করেছে বাংলাদেশের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল তরুণরা।

তাছাড়া বাংলাদেশি তরুণদের তৈরি করা বৈঠক নামক অ্যাপসটি কিছুটা জুম এর মতোই এবং এটি আমাদের বাংলাদেশী সকল নাগরিকের ভিডিও কনফারেন্সিং এর কাছে ব্যবহার করা উচিত।

আমাদের দেশের তরুণদের তৈরি করা ভিডিও কনফারেন্সিং অ্যাপ থাকা সত্ত্বেও আমাদের অন্যান্য দেশের অ্যাপস গুলো ব্যবহার করা উচিত নয়। কিন্তু আমরা বাঙালিরা ঠিক এটাই করি অন্যান্য দেশের বিশেষ করে যদি শুনি এটা বিদেশি তখন ঐটার দিকে আমাদের আকর্ষণটা বেশি থাকে।

আরো পড়ুন... ঘুমানোর আগে স্মার্টফোনের ব্যবহার ডেকে আনতে পারে মারাত্মক ক্ষতি

অন্যদিকে বিদেশি বা বাহিরের দেশের নাগরিকরা তাদের দেশের তৈরি করেছে কোন বস্তু ব্যবহার করে এবং নিজেদের দেশকে ভালোবাসেন। অ্যাপস এবং ওয়েবসাইট রয়েছে যা আমরা ব্যবহার করি না কিন্তু ঠিক একই রকমের অন্যান্য দেশের অ্যাপস এবং ওয়েবসাইট গুলো বেশি ব্যবহার করি।

তবে অনেকেরই অভিযোগ বাংলাদেশি অ্যাপস এবং ওয়েবসাইট গুলো যথেষ্ট উন্নত নয় তবে আমার যতটুকু ধারনা এবং যথেষ্ট উন্নত তবে ব্যবহারকারী বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে কিভাবে আরো উন্নত করা হবে।

এটাতো স্বাভাবিক যে কোন অ্যাপস এর ব্যবহারকারী কম হলে সেটা কোন দিকে কোন থাকে তাই আমাদের সকলের উচিত এভাবে ব্যবহার করা এবং এগুলো ব্যবহার করার ফলে ধীরে ধীরে আরো উন্নত করা হবে। তাছাড়াও বাংলাদেশের অ্যাপস ব্যবহার করার মাধ্যমে আমরা ঠিক ঐ রকমই সুযোগ সুবিধা পাব যেরকমটা বাইরের দেশ গুলো ব্যবহার করে আমরা পাই এমনকি আমরা কিছু কিছু বাড়তি ও থেকে পেতে পারি।


বর্তমান পরিস্থিতির কথা আমরা কমবেশি প্রায় সকলেই জানেন এখন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ক্লাস থেকে শুরু করে অফিস-আদালতে মিটিং সহ প্রায় সবকিছুই ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে হচ্ছে।

এক্ষেত্রে ভিডিও কনফারেন্স এর প্রয়োজন শিক্ষা ও ব্যবসা ক্ষেত্রে ভিডিও কনফারেন্সিং অ্যাপস গুলো অত্যন্ত হেল্পফুল হয়। বর্তমান আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তির যুগে প্রায় সবকিছুই অনলাইন নির্ভরশীল হয়ে উঠেছে তাই ভিডিও কনফারেন্সিং অ্যাপস এর ভূমিকা এক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

Previous Post Next Post